স্কুল-কলেজ শিক্ষকদের এপ্রিলের বেতনসহ উৎসবভাতা এবং মাদরাসার উৎসবভাতার চেক ছাড়

স্কুল-কলেজ শিক্ষকদের এপ্রিলের বেতনসহ উৎসবভাতা এবং মাদরাসার উৎসবভাতার চেক ছাড়

 

স্কুল-কলেজ শিক্ষকদের এপ্রিলের বেতনসহ উৎসবভাতা এবং মাদরাসার উৎসবভাতার চেক ছাড়
বেতন ও বোনাসের টাকা


স্কুল-কলেজ শিক্ষকদের এপ্রিলের বেতনসহ উৎসবভাতা এবং মাদরাসার উৎসবভাতার চেক ছাড়
দেয়া হয়েছে।বেসরকারি স্কুল ও কলেজের শিক্ষক-কর্মচারীদের এপ্রিল,২০২১ ইং মাসের বেতনের এমপিওর চেক ছাড় হয়েছে। 

গতকাল রোববার (২ মে) শিক্ষা প্রশাসনের একাধিক সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।



বেতন-ভাতা তোলার শেষ দিন ৮ মে,২০২১ ইং। প্রতিষ্ঠান প্রধানদের ওয়েবসাইট (emis.gov.bd) থেকে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের এমপিওর শিট ডাউনলোড করতে বলা হয়েছে।



স্মারক নং- ৩৭.০২.০০০০.১০২.৩৭.০০৪.২০২০/২১৬২/৪

তারিখঃ-০২/০৫/২০২১ ইং।





স্কুল-কলেজ উৎসব ভাতার চেক ব্যাংকেঃ-


এমপিওভুক্ত স্কুল ও কলেজের শিক্ষক-কর্মচারীদের ঈদুল ফিতরের (২০২১) উৎসব ভাতার চেক ছাড় হয়েছে। একই দিনে রোববার (২ মে,২০২১) অনুদান বণ্টনকারী আটটি ব্যাংকে চেক পাঠানো হয়েছে।

মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের একজন কর্মকর্তা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

আগামী ৮ মে পর্যন্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা ঈদ বোনাসের টাকা তুলতে পারবেন।

স্মারক নং- ৩৭.০২.০০০০.১০২.৩৭.০০৪.২০২০/২১৮১/৪

তারিখঃ-০২/০৫/২০২১ ইং।



প্রচলিত বিধি অনুসারে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মূল বেতনের ২৫ শতাংশ এবং কর্মচারীদের মূল বেতনের ৫০ শতাংশ উৎসব বোনাস দেয়া হয়েছে বলে দৈনিক শিক্ষাডটকমকে নিশ্চিত করেছেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা।



মাদরাসা শিক্ষকদের উৎসব ভাতার চেক ব্যাংকেঃ-


মাদরাসার শিক্ষক-কর্মচারীদের ২০২১ ইং ঈদ-উল-ফিতরের উৎসব ভাতার চেক ছাড় হয়েছে। গতকাল রোববার (২ মে) অনুদান বণ্টনকারী ব্যাংকগুলোতে চেক পাঠানো হয়েছে।

শিক্ষকরা আগামী ৬ মে পর্যন্ত ঈদ বোনাসের টাকা তুলতে পারবেন। মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্র তথ্য জানিয়েছেন।

স্মারক নম্ব:-
৫৭.২৫.০০০০.০০২.০৮.০০৪.২০-১০

তারিখঃ-০২/০৫/২০২১ ইং।


প্রচলিত বিধি অনুসারে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মূল বেতনের ২৫ শতাংশ এবং কর্মচারীদের মূল বেতনের ৫০ শতাংশ উৎসব বোনাস দেয়া হয়েছে।







এদিকে তিনজন স্বঘোষিত শিক্ষক নেতা নিজেদের কথিত ফেসবুকে টিভি ও পেপারে শতভাগ উৎসব বোনাসের পাওয়ার জন্য শিক্ষামন্ত্রীকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানানোর ঘটনাকে শিক্ষক সমাজের সঙ্গে শঠতা ও প্রসহন হিসেবে অভিহিত করে নিন্দা জানিয়েছেন সাধারণ শিক্ষকরা।





তাছাড়া দৈনিক সমকাল, দৈনিক ইত্তেফাক ও দৈনিক কালেরকন্ঠ পত্রিকায় এই তিন নেতার বরাত দিয়ে শতভাগ উৎসব ভাতার খবর প্রকাশ করায় বিস্ময় প্রকাশ করেছেন সাধারণ শিক্ষকরা।



মন একটা নির্জলা মিথ্যা ঘোষণা ও অভিনন্দন জানানোর একমাস পরেও পত্রিকা তিনটি তাদের ভুল সংশোধন করেনি। স্বঘোষিত শিক্ষক নেতারাও ক্ষমা চাননি। 






আরো জানতে ও পড়তে এখানে ক্লিক করুন।








Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন