এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ইএফটি প্রাথমিক ধারণা ফরম পুরণ ও নির্দেশণাসমূহ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ইএফটি প্রাথমিক ধারণা ফরম পুরণ ও নির্দেশণাসমূহ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ইএফটি প্রাথমিক ধারণা ফরম পুরণ ও নির্দেশণাসমূহ
MPO EFT


এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ইএফটি প্রাথমিক ধারণা সহ ফরম পুরণ ও নির্দেশণাসমূহ  সম্পর্কে যাবতীয় আজকে আমাদের আলোচনা। আজকের আর্টিকেল থেকে আপনারা শিক্ষকদের এমপিও ইএফটি পূরণের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করে খুব সহজে কিভাবে ইএমআইএস এমপিও পোর্টালে ইএফটির তথ্য সাবমিট করবেন তা নিয়ে বিস্তারিত জানতে পারবো।





ইএফটি কী

EFTএর পুর্ণ নাম হলো- Electronic Found Transfer.
যার বাংলা অর্থ দাঁড়ায় যে, "বৈদ্যুতিক তহবিল স্থানান্তর " অর্থাৎ বেতন-ভাতা সরাসরি একাউন্টে পাঠানো বা আসার নামই হচ্ছে ইএফটি।
ইএফটি হচ্ছে একটি কম্পিউটার সিস্টেম। যার দ্বারা এক একাউন্ট থেকে অন্য একাউন্টে মাত্র ৩০ সেকেন্ডে টাকা পৌঁছনোর ব্যবস্থা।




বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারিরাও তাদের একাউন্টে সরাসরি তাদের বেতন-ভাতার টাকা পাবেন। এ ব্যবস্থায় আর্থিক হয়রানি কমে যাবে। বিশেষ করে শিক্ষকের পেনশন,টাইমস্কেল,বিএড স্কেল,গৃহঋণ,কমজুমার ঋণ সহ শিক্ষকদের যাবতীয় সুবিধা পাবেন।




এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষক-কর্মচারীদের প্রতি মাসের এমপিও এর বেতন ভাতা এখন থেকে ইএফটি এর মাধ্যমে সরাসরি ব্যাংক একাউন্টে প্রদান করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।


বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের মাসিক বেতন ইএফটি এর মাধ্যমে প্রদান করার জন্য ইতিমধ্যেই মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের EMIS পোর্টালে তথ্য আপডেট অপশন যুক্ত করা হয়েছে।



বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারী এমপিও বেতন সরাসরি তাদের ব্যাংক একাউন্টে পাওয়ার জন্য ইএমআইএস এর এমপিও অপশন থেকে ইএফটিএন তথ্য হালনাগাদ করতে হবে।





EFT জন্য শিক্ষক-কর্মচারীদের প্রাথমিক তথ্যঃ-

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ইএফটি প্রাথমিক ধারণা
সংক্রান্ত তথ্য সঠিক ও সুন্দর ভাবে পূরণ করার জন্য BanglaNotice.com এর পক্ষ থেকে একটি ইএফটি তথ্য ফরম প্রস্তুত করা হয়েছে।


এটি ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি EFT ইএফটির তথ্য হালনাগাদ করার প্রয়োজনীয় তথ্য আগেই পূরণ করে রাখতে পারবেন যাতে পরবর্তীতে অনলাইনে ভর্তি সংক্রান্ত তথ্য সাবমিট করতে সহজ হবে।



ইএফটি ফরমঃ-

ইএফটি ফরমটিতে কি কি তথ্য পুরণ করতে হবে,তার একটি নমুনা ফর্মের ছক নিচের স্ক্রীনসটে দেওয়া হলো।


এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ইএফটি প্রাথমিক ধারণা ফরম পুরণ ও নির্দেশণাসমূহ
EFT Form



ইএফটির তথ্য সংগ্রহের ফর্ম ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক  করুন।


শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ইউজার নাম ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগিন করতে হবে।তার নোটিশের নিচে ইএফটি  পিডিএ ফাইলটি ডাউনলোড করে নেবেন।




বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের এমপিও ইএফটি হালনাগাদ করার জন্য মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের ইএমআইএস পোর্টালে হালনাগাদ অপশন যুক্ত করা হয়েছে।
ইএফটি আপডেট করার জন্য আপনাকে প্রথমে emis.gov.bd ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে।

এখান থেকে লগইন অপশন এ ক্লিক করে আপনার প্রতিষ্ঠান এমপিও ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে লগইন করবেন।



ফরমটি পুরণেন সময়সীমাঃ-

এমপিওভুক্ত স্কুল-কলেজ শিক্ষক কর্মচারীদের ইএফটি এমপিও ফরম পূরণ শুরু হয়েছে। ১২/০২/২০২১ ইং তারিখে ইএমআইএস সেলে ইএফটি ফরম ওপেন করা হয়েছে।



মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর এর পরিচালক প্রফেসর মোঃ শাহেদুল খবির চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে, ইএফটি ফরম পূরণের তথ্যটি নিশ্চিত করা হয়েছে।


স্কুল-কলেজের শিক্ষক-কর্মচারীদের তথ্য অনলাইনে হালনাগাদ করে ২২/০২/২০২১ ইং তারিখের মধ্যে  জমা দিতে বলা হয়েছে।

ফরমটি যেভাবে পুরণ করবেনঃ-


ইএফটি তথ্য হালনাগাদ করার জন্য আপনাকে এমপিও বা Monthly Pay Order লিখিত বাটনে ক্লিক করলে বাটনটি লাল রং দিয়ে চিহ্নিত হবে।


এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ইএফটি প্রাথমিক ধারণা ফরম পুরণ ও নির্দেশণাসমূহ
EFT Form fill up




এমপিও বাটনে ক্লিক করার পর আপনার সামনে মান্থলি পে অর্ডার অনলাইন অ্যাপ্লিকেশন পোর্টাল অপেন হবে।

এখান থেকে ইএফটি  Information update ইএফটির তথ্য হালনাগাদ বাটনে ক্লিক করলে Institute Basic Information আসবে

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মৌলিক তথ্য বা Institute Basic Information এখানে আপনার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মৌলিক তথ্যাদি আপডেট করতে হবে।
আবেদনের তারিখ  সংক্রিয়ভাবে জেনারেট হবে।




এমপিও প্রতিষ্ঠানের নাম:

এমপিও প্রতিষ্ঠান নামের পাশে দেওয়া সার্চ বাটনে ক্লিক করলে আপনার প্রতিষ্ঠান নাম প্রদর্শন করবে সেখান থেকে আমরা সিলেক্ট বাটনে ক্লিক করবো।
সাথে সাথে আপনার প্রতিষ্ঠানে কর্মরত সকল শিক্ষক কর্মচারীর তালিকা  আসবে।



প্রদর্শিত তালিকা থেকে আমরা যে শিক্ষক কর্মচারীদের তথ্য হালনাগাদ করতে চাই তার নামের পাশে থাকা অপেন বাটনে ক্লিক করবো ।


অপেন বাটনে ক্লিক করলেই আমাদের সামনে প্রত্যাশিত শিক্ষক-কর্মচারীর এমপিও ডাটাবেইজে বিদ্যমান তথ্য এবং তার পাশে সংশোধিত তথ্য সংক্রান্ত একটি ফরম চালু হবে। এমপিও ডাটাবেইজে বিদ্যমান তথ্য এর সাথে আমাদের কাগজপত্র যেমন জাতীয় পরিচয় পত্র এসএসসি সনদ এর মিল না থাকলে অবশ্যই সংশোধিত তথ্য বক্সগুলোতে সঠিক তথ্য প্রদান করবো।





এমপিও ইএফটিতে যা যা হালনাগাদ করতে হবেঃ-



ইনডেক্স  নম্বর:-আমাদের বর্তমান এমপিওতে থাকা এমপিও ইনডেক্স নং দিতে হবে।

পেমেন্ট/বেতন  স্ট্যাটাস:- বেতন চালু আছে কিনা তা নির্বাচন করতে হবে। এটি Ok দেওয়া থাকবে এখানে আপনার কিছু করতে হবে না।

শিক্ষক-কর্মচারীর  স্ট্যাটাস:-  পদত্যাগ, বরখাস্ত, মৃত, অবসরগ্রহণকৃত যেকোন একটি নির্বাচন করতে হবে। বর্তমানে কর্মরত থাকলে Ok তে ক্লিক করা থাকবে। প্রয়োজন হলে এটি পরিবর্তন করা যাবে। না হলে এটি যেভাবে আছে সেভাবেই থাকবে।

নাম(ইংরেজিতে):- এখানে এমপিও কপিতে আমাদের নাম যা আছে তা যদি ঠিক থাকে তাহলে এডিট করার প্রয়োজন নেই। আর যদি সনদপত্র এবং আইডি কার্ড এর সাথে মিল না থাকে তাহলে সঠিকটি প্রদান করতে হবে।

নাম(বাংলায়):-  সনদপত্র ও জাতীয় পরিচয়পত্রে থাকা সঠিক বাংলা নামটি এখানে লিখবো।

পিতার নাম(ইংরেজিতে):- আমাদের এসএসসি সনদপত্রের নাম অনুযায়ী  পিতার নাম যেভাবে ইংরেজি বানান করে লেখা আছে ঠিক সেভাবেই লিখতে হবে।

মাতার নাম(ইংরেজিতে):- এসএসসি সনদে আপনার মাতার নাম যেভাবে ইংরেজি বানান করে লেখা আছে ঠিক সেভাবেই লিখবেন। যদি সনদে মায়ের নাম না থাকে তবে মাতার জাতীয় পরিচয়পত্র অনুসারে ইংরেজিতে পুরণ করতে হবে।



জাতীয় পরিচয়পত্র  নম্বর:- জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর প্রদান করতে হবে। যদি আপনার স্মার্ট কার্ড থাকে তাহলে ১০ ডিজিট এবং যদি পুরাতন ১৩ ডিজিট হয় তাহলে প্রথমে জন্ম সাল বসিয়ে ১৭ ডিজিট এর জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর প্রদান করা লাগবে।

জন্ম তারিখ:- জাতীয় পরিচয়পত্র এবং সনদে যেভাবে জন্ম তারিখ আছে সেভাবে লিখবো। কোনো পরিবর্তন প্রয়োজন না হলে যেভাবে আছে সেভাবে রেখে দিবো।

নিজ জেলা:- এখানে স্থায়ী ঠিকানার জেলার নামটি লিখতে হবে।

লিঙ্গ:-পুরুষ, মহিলা, অন্যান্য, অথবা তৃতীয় লিঙ্গ। এখান থেকে যেকোন একটি নির্বাচন করবো।

ধর্ম:-  ইসলাম, হিন্দু , খ্রিষ্টান অথবা বৌদ্ধ। এখানে যেকোন একটি নির্বাচন করতে হবে।

পদবি:- বর্তমান পদবি নির্বাচন করতে হবে।
পদবির ধরণ:- আমাদের পদবির ধরন নির্বাচন করবো। এখানে সাধারণ, সেকশন ও সারপ্লাস অপশন থাকবে। সাধারণভাবে নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকগণ রেগুলার নির্বাচন করবেন আর সেকশন এ নিয়োগপ্রাপ্তরা সেকশনাল সিলেক্ট করবেন।


নিয়োগ সংক্রান্ত:- আমরা  যে বিষয়ের জন্য নিয়োগপ্রাপ্ত হয়েছি তা নির্বাচন করবো।

বেতন কোড:- বর্তমান বেতন গ্রেড বা কোড নির্বাচন করবো।

বর্তমান বেতন ধাপ:- বেতন গ্রেড এর ধাপ লিখবো।  যদি ৩ টি ইনক্রিমেন্ট পেয়ে থাকি তাহলে আমাদের বেতন গ্রেড এর ধাপ ৩ হবে।

মোবাইল:- জাতীয়  পরিচয় পত্র দিয়ে রেজিষ্ট্রেশন করা মোবাইল নম্বরটি এখানে প্রদান করতে হবে।

ই-মেইল:- সচল ই-মেইল এড্রেস থাকলে প্রদান করতে হবে।




প্রথম যোগদানের তারিখ:- একাধিক প্রতিষ্ঠানে চাকুরি করে থাকলে  প্রথম এমপিও যে প্রতিষ্ঠানে চাকুরি করেছিলেন সে প্রতিষ্ঠানে যোগদানের তারিখটি লিখতে হবে।

প্রথম এমপিও ভুক্তির  তারিখ:- প্রথম যখন এমপিও ভুক্ত হয়েছিলেন বা বেতনভুক্ত হয়েছিলেন সেই তারিখটি লিখতে হবে।


বর্তমান পদে যোগদানের তারিখ:- প্রতিষ্ঠান পরিবর্তন করে থাকলে  বর্তমান যে প্রতিষ্ঠানে চাকুরি করছেন সেই প্রতিষ্ঠানে যোগদানের তারিখটি লিখবো।

বর্তমান পদে এমপিওভুক্তির  তারিখ: প্রতিষ্ঠান পরিবর্তন করে  বর্তমান যে প্রতিষ্ঠানে চাকুরি করছেন সেই প্রতিষ্ঠানে এমপিওভুক্ত হওয়ার তারিখটি এখানে লিখবো।


টাইমস্কেল প্রাপ্তির তারিখ(প্রথম):- প্রথম টাইম স্কেল পেলে সেই তারিখটি লিখবো।

টাইম স্কেল প্রাপ্তির তারিখ(দ্বিতীয়): দ্বিতীয় টাইম স্কেল পেলে তা লিখবো।

সহকারী অধ্যাপক স্কেলপ্রাপ্তির তারিখ (কলেজের ক্ষেত্রে) :  সহকারী অধ্যাপক স্কেল পেয়ে থাকলে তারিখটি লিখবো।

বিএড স্কেল প্রাপ্তির তারিখ(স্কুলের ক্ষেত্রে):- স্কুলের শিক্ষকগণ যদি নিয়োগের পরে বিএড স্কেল পেয়ে থাকেন তাহলে সে তারিখটি লিখতে হবে।

ব্যাংক হিসাব তথ্যঃ-

ব্যাংকের নাম:-যে ব্যাংকে আপনি বেতন এর টাকা পেতে চান,সেই ব্যাংকের নাম লিখতে হবে। বর্তমকন যে ব্যাংকে লেন-দেন করছেন,সে ব্যাংকে আর থাকবেন না। তাহলে নতুন ব্যাংকে একাউন্ট খুলে সেই ব্যাংকের ঠিকানা দিতে পারেন।


রাউটিং নম্বর:- বর্তমান একাউন্ট যে ব্যাংকে আছে সেই ব্যাংকের রাউটিং নম্বর দিতে হবে। এটি ব্যাংকের ম্যানেজারকে বললেই দিয়ে দিবেন।আর যদি তা না হয়,তাহলে ব্যাংকের নাম লিখে গুগলে সার্চ দিলে পাওয়া যাবে।

ব্যাংক হিসাবের নাম:- ব্যাংকে আপনার হিসাব নম্বরটি যে নামে আছে। এটা অবশ্যই আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র ও এমপিও কপির সাথে মিল থাকতে হবে।



ব্যাংক হিসাবের নম্বর:-আপনার ব্যাংক থেকে প্রাপ্ত অনলাইন হিসাব নম্বর ১৩ থেকে ১৭ ডিজিট হতে পারে,এই নম্বারটি এখানে টাইপ করতে হবে।





ছবি নির্বাচন:- ইএফটি ফরম সাবমিট করার জন্য আপনার একটি পাসপোর্ট সাইজের ছবি স্ক্যান করে সেটি ছবি নির্বাচন বাটনে ক্লিক করে ছবি নির্বাচন করে সেভ করবেন।

চুড়ান্ত সাবমিট:- উপরিউক্ত তথ্যগুলো সঠিকভাবে আবার  যাচাই-বাছাই করে ফরম এর নিচে একটি declaration মেসেজ দেখতে পাবেন। এই ম্যাসেজটির পাশে দেওয়া টিক বক্সে টিক প্রদান করতে হবে।
এই ফর্মটির সবার উপরে পেমেন্ট ড্রাফ্ট বাটনে ক্লিক করে ড্রাফট করে নিতে পারেন।


ইএফটি কবে থেকে কার্যকর হবেঃ-

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরাধীন এমপিওভুক্ত স্কুল-কলেজের শিক্ষক-কর্মচারীদের ফেব্রুয়ারি,২০২১ ইং মাসের বেতন থেকে ইএফটি মাধ্যমে বেতন-ভাতা প্রাপ্ত হবেন।


ফেব্রুয়ারী মাসের এমপিওতে বা বেতন আগামী মার্চ মাসের প্রথম সপ্তাহের দিকে ব্যাংক হতে উত্তোলন করতে পারবেন।


 
পুর্বে বলেছিলেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানিয়েছিলেন যে নতুন বছরের জানুয়ারি থেকেই  শিক্ষকগণ ইএফটিতে বেতন-ভাতা প্রাপ্ত হবেন। কিন্ত কোন কারণে তা সম্ভব হয়নি।
তবে ফ্রেব্রুয়ারী মাসের বেতন থেকে তা সম্ভব হবে বলে জানান।




আরো জানতে ক্লিক  করুন।




নতুন নতুন শিক্ষার খবর জানতে নিচের লিংকগুলো ভিজিট করুনঃ-


শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়ানোর নতুন সিদ্ধান্ত আসছে।



এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা ২০২০ ফলাফল ও পুনঃমুল্যায়নের আবেদন।


দশম ও দ্বাদশ শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের নিয়মিত ও অন্যান্যদের সপ্তাহে একদিন করে  ক্লাস।


Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন